🌹চাকরির প্রস্তুতি::ভারতের রাষ্ট্রবিজ্ঞান::ভারতীয় সংবিধানের ঐতিহাসিক পটভূমি::MCQ প্রশ্নোত্তর।🌹

 

---

📘 ভারতের রাষ্ট্রবিজ্ঞান:

অধ্যায় – ভারতের সংবিধানের ঐতিহাসিক পটভূমি:

[FOR WBCS, UPPER PRIMARY TET, PSC, SSC, RRB, GROUP-C, GROUP-D ETC]

---

❖ 1. কোন আইনের মাধ্যমে প্রথমবার ব্রিটিশ সংসদ ভারতের শাসন ব্যবস্থায় হস্তক্ষেপ করে?
Ⓐ ১৭৮৪ সালের পিটস ইন্ডিয়া আইন Ⓑ ১৭৭৩ সালের নিয়ামক আইন Ⓒ ১৮৩৩ সালের চার্টার আইন Ⓓ ১৮৫৮ সালের ভারত শাসন আইন
✔ উত্তর: Ⓑ ১৭৭৩ সালের নিয়ামক আইন।
📘 ব্যাখ্যা: ১৭৭৩ সালের নিয়ামক আইন ছিল প্রথম আইন, যেখানে ব্রিটিশ পার্লামেন্ট ভারতের শাসন ব্যবস্থায় সরাসরি হস্তক্ষেপ করে।

---

❖ 2. ১৭৭৩ সালের নিয়ামক আইনের ফলে বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির গভর্নরকে কী পদবী দেওয়া হয়?
Ⓐ ভাইসরয় Ⓑ গভর্নর-জেনারেল অফ বেঙ্গল Ⓒ গভর্নর-জেনারেল অফ ইন্ডিয়া Ⓓ সেক্রেটারি অব স্টেট
✔ উত্তর: Ⓑ গভর্নর-জেনারেল অফ বেঙ্গল।
📘 ব্যাখ্যা: এই আইনের মাধ্যমে বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির গভর্নরকে উন্নীত করে গভর্নর-জেনারেল অফ বেঙ্গল পদ দেওয়া হয়।

---

❖ 3. ভারতের প্রথম গভর্নর-জেনারেল অফ বেঙ্গল কে ছিলেন?
Ⓐ লর্ড ক্যানিং Ⓑ ওয়ারেন হেস্টিংস Ⓒ লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক Ⓓ লর্ড ডালহৌসি
✔ উত্তর: Ⓑ ওয়ারেন হেস্টিংস।
📘 ব্যাখ্যা: ১৭৭৩ সালের নিয়ামক আইন অনুসারে প্রথম গভর্নর-জেনারেল অফ বেঙ্গল হন ওয়ারেন হেস্টিংস।

---

❖ 4. কোন আইনের মাধ্যমে কলকাতায় প্রথম সুপ্রিম কোর্ট প্রতিষ্ঠিত হয়?
Ⓐ ১৮১৩ সালের চার্টার আইন Ⓑ ১৭৭৩ সালের নিয়ামক আইন Ⓒ ১৮৫৮ সালের ভারত শাসন আইন Ⓓ ১৯০৯ সালের ভারত পরিষদ আইন
✔ উত্তর: Ⓑ ১৭৭৩ সালের নিয়ামক আইন।
📘 ব্যাখ্যা: ১৭৭৪ সালে কলকাতায় প্রথম সুপ্রিম কোর্ট প্রতিষ্ঠিত হয় নিয়ামক আইনের অধীনে।

---

❖ 5. ১৭৮৪ সালের পিটস ইন্ডিয়া আইনের মাধ্যমে কোন নতুন সংস্থা গঠিত হয়?
Ⓐ আইনসভা Ⓑ ভাইসরয়ের কাউন্সিল Ⓒ বোর্ড অব কন্ট্রোল Ⓓ ফেডারেল কোর্ট
✔ উত্তর: Ⓒ বোর্ড অব কন্ট্রোল।
📘 ব্যাখ্যা: পিটস ইন্ডিয়া আইনের মাধ্যমে বোর্ড অব কন্ট্রোল গঠন করা হয় কোম্পানির রাজনৈতিক বিষয় তদারকি করার জন্য।

---

❖ 6. কোন আইনের মাধ্যমে দ্বৈত শাসন ব্যবস্থা চালু হয় – কোম্পানি বাণিজ্য দেখবে, ব্রিটিশ সরকার রাজনৈতিক কাজ দেখবে?
Ⓐ নিয়ামক আইন, ১৭৭৩ Ⓑ পিটস ইন্ডিয়া আইন, ১৭৮৪ Ⓒ চার্টার আইন, ১৮১৩ Ⓓ ভারত শাসন আইন, ১৮৫৮
✔ উত্তর: Ⓑ পিটস ইন্ডিয়া আইন, ১৭৮৪।
📘 ব্যাখ্যা: পিটস ইন্ডিয়া আইনের মাধ্যমে দ্বৈত নিয়ন্ত্রণ চালু হয়—বাণিজ্যে কোম্পানি ও রাজনীতিতে ব্রিটিশ সরকার।

---

❖ 7. কোন আইনের মাধ্যমে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যিক একচেটিয়া অধিকার শেষ করা হয়?
Ⓐ চার্টার আইন, ১৮১৩ Ⓑ নিয়ামক আইন, ১৭৭৩ Ⓒ ভারত শাসন আইন, ১৮৫৮ Ⓓ চার্টার আইন, ১৮৫৩
✔ উত্তর: Ⓐ চার্টার আইন, ১৮১৩।
📘 ব্যাখ্যা: ১৮১৩ সালের চার্টার আইনে কোম্পানির বাণিজ্যিক একচেটিয়া অধিকার শেষ হয়ে যায় এবং ভারতীয়রা ব্যবসায় সুযোগ পায়।

---

❖ 8. কোন আইনের মাধ্যমে প্রথমবার ভারতীয় শিক্ষার জন্য সরকারি অর্থ বরাদ্দ করা হয়?
Ⓐ নিয়ামক আইন, ১৭৭৩ Ⓑ চার্টার আইন, ১৮১৩ Ⓒ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৯২ Ⓓ ভারত শাসন আইন, ১৯১৯
✔ উত্তর: Ⓑ চার্টার আইন, ১৮১৩।
📘 ব্যাখ্যা: এই আইনের মাধ্যমে প্রথমবার শিক্ষার জন্য ১ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করা হয়।

---

❖ 9. কোন আইনের মাধ্যমে খ্রিস্টান মিশনারিদের প্রচার ও শিক্ষা কার্যক্রম চালানোর অনুমতি দেওয়া হয়?
Ⓐ ১৮১৩ সালের চার্টার আইন Ⓑ ১৮৩৩ সালের চার্টার আইন Ⓒ ১৮৫৩ সালের চার্টার আইন Ⓓ ১৮৫৮ সালের ভারত শাসন আইন
✔ উত্তর: Ⓐ ১৮১৩ সালের চার্টার আইন।
📘 ব্যাখ্যা: ১৮১৩ সালের চার্টার আইনের মাধ্যমে খ্রিস্টান মিশনারিদের ভারতীয় শিক্ষাক্ষেত্রে কাজের অনুমতি দেওয়া হয়।

---

❖ 10. কোন আইনের মাধ্যমে গভর্নর-জেনারেল অফ বেঙ্গল পদ পরিবর্তিত হয়ে গভর্নর-জেনারেল অফ ইন্ডিয়া হয়?
Ⓐ ১৮১৩ সালের চার্টার আইন Ⓑ ১৮৩৩ সালের চার্টার আইন Ⓒ ১৮৫৩ সালের চার্টার আইন Ⓓ ১৮৫৮ সালের ভারত শাসন আইন
✔ উত্তর: Ⓑ ১৮৩৩ সালের চার্টার আইন।
📘 ব্যাখ্যা: ১৮৩৩ সালের চার্টার আইনের মাধ্যমে প্রথম গভর্নর-জেনারেল অফ ইন্ডিয়া হন লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক।

---

❖ 11. কোন আইনের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় আইনসভা গঠন করা হয়?
Ⓐ চার্টার আইন, ১৮৩৩ Ⓑ চার্টার আইন, ১৮৫৩ Ⓒ ভারত শাসন আইন, ১৮৫৮ Ⓓ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৬১
✔ উত্তর: Ⓐ চার্টার আইন, ১৮৩৩।
📘 ব্যাখ্যা: ১৮৩৩ সালের চার্টার আইনের মাধ্যমে প্রথম কেন্দ্রীয় আইনসভা গঠন করা হয়।

---

❖ 12. কোন আইনের মাধ্যমে দাসপ্রথা বিলোপের প্রক্রিয়া শুরু হয়?
Ⓐ নিয়ামক আইন, ১৭৭৩ Ⓑ চার্টার আইন, ১৮৩৩ Ⓒ ভারত শাসন আইন, ১৮৫৮ Ⓓ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৬১
✔ উত্তর: Ⓑ চার্টার আইন, ১৮৩৩।
📘 ব্যাখ্যা: এই আইনের মাধ্যমে ভারতে দাসপ্রথা বিলোপের পদক্ষেপ শুরু হয়েছিল।

---

❖ 13. কোন আইনের মাধ্যমে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বাণিজ্যিক কাজ সম্পূর্ণ শেষ হয়ে শুধু রাজনৈতিক ভূমিকা রয়ে গেল?
Ⓐ চার্টার আইন, ১৮১৩ Ⓑ চার্টার আইন, ১৮৩৩ Ⓒ চার্টার আইন, ১৮৫৩ Ⓓ ভারত শাসন আইন, ১৮৫৮
✔ উত্তর: Ⓑ চার্টার আইন, ১৮৩৩।
📘 ব্যাখ্যা: ১৮৩৩ সালের আইন অনুযায়ী কোম্পানির সমস্ত বাণিজ্যিক কার্যক্রম শেষ হয়ে যায়।

---

❖ 14. কোন আইনের মাধ্যমে আইন প্রণয়ন ও কার্যনির্বাহী বিভাগ আলাদা করা হয়?
Ⓐ চার্টার আইন, ১৮৫৩ Ⓑ ভারত শাসন আইন, ১৮৫৮ Ⓒ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৬১ Ⓓ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৯২
✔ উত্তর: Ⓐ চার্টার আইন, ১৮৫৩।
📘 ব্যাখ্যা: ১৮৫৩ সালের চার্টার আইনে গভর্নর-জেনারেল ইন কাউন্সিলকে কার্যনির্বাহী ও আইন প্রণয়নের কাজে ভাগ করা হয়।

---

❖ 15. কোন আইনের মাধ্যমে প্রথমবার আইনসভায় ভারতীয় সদস্যদের অন্তর্ভুক্তি শুরু হয়?
Ⓐ চার্টার আইন, ১৮৫৩ Ⓑ ভারত শাসন আইন, ১৮৫৮ Ⓒ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৬১ Ⓓ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৯২
✔ উত্তর: Ⓐ চার্টার আইন, ১৮৫৩।
📘 ব্যাখ্যা: ১৮৫৩ সালের আইন অনুসারে প্রথমবার আইনসভায় ভারতীয় সদস্যদের অন্তর্ভুক্তি শুরু হয়।

---

❖ 16. কোন আইনের মাধ্যমে প্রথম প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা চালু হয় ICS-এ প্রবেশের জন্য?
Ⓐ চার্টার আইন, ১৮৫৩ Ⓑ ভারত শাসন আইন, ১৮৫৮ Ⓒ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৯২ Ⓓ ভারত শাসন আইন, ১৯১৯
✔ উত্তর: Ⓐ চার্টার আইন, ১৮৫৩।
📘 ব্যাখ্যা: ১৮৫৩ সালের আইন অনুযায়ী ICS-এ প্রবেশের জন্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা চালু হয়।

---

❖ 17. ১৮৫৮ সালের ভারত শাসন আইন কেন প্রণীত হয়েছিল?
Ⓐ ১৮৫৭ সালের বিদ্রোহের পর Ⓑ ১৮৩৩ সালের দাসপ্রথা বিলোপের পর Ⓒ ১৮১৩ সালের বাণিজ্য সংস্কারের পর Ⓓ ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গের পর
✔ উত্তর: Ⓐ ১৮৫৭ সালের বিদ্রোহের পর।
📘 ব্যাখ্যা: ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহের পর কোম্পানির শাসনের অবসান ঘটে এবং ১৮৫৮ সালের আইন প্রণীত হয়।

---

❖ 18. কোন আইনের মাধ্যমে ভারত সরাসরি ব্রিটিশ ক্রাউনের অধীনে আসে?
Ⓐ ভারত শাসন আইন, ১৮৫৮ Ⓑ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৬১ Ⓒ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৯২ Ⓓ ভারত শাসন আইন, ১৯১৯
✔ উত্তর: Ⓐ ভারত শাসন আইন, ১৮৫৮।
📘 ব্যাখ্যা: ১৮৫৮ সালের ভারত শাসন আইনে ভারত সরাসরি ব্রিটিশ সরকারের অধীনে চলে যায়।

---

❖ 19. ১৮৫৮ সালের আইন অনুসারে গভর্নর-জেনারেল পদ পরিবর্তিত হয়ে কী নামকরণ করা হয়?
Ⓐ ভাইসরয় Ⓑ প্রধানমন্ত্রী Ⓒ গভর্নর-জেনারেল অফ ইন্ডিয়া Ⓓ সেক্রেটারি অব স্টেট
✔ উত্তর: Ⓐ ভাইসরয়।
📘 ব্যাখ্যা: ১৮৫৮ সালের আইন অনুসারে গভর্নর-জেনারেল পদকে ভাইসরয় পদবী দেওয়া হয়। প্রথম ভাইসরয় ছিলেন লর্ড ক্যানিং।

---

❖ 20. কোন আইনের মাধ্যমে লন্ডনে সেক্রেটারি অব স্টেট ফর ইন্ডিয়া পদ সৃষ্টি হয়?
Ⓐ ভারত শাসন আইন, ১৮৫৮ Ⓑ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৬১ Ⓒ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৯২ Ⓓ ভারত শাসন আইন, ১৯৩৫
✔ উত্তর: Ⓐ ভারত শাসন আইন, ১৮৫৮।
📘 ব্যাখ্যা: এই আইনের মাধ্যমে লন্ডনে সেক্রেটারি অব স্টেট ফর ইন্ডিয়া পদ সৃষ্টি করা হয়।

---

❖ 21. কোন আইনের মাধ্যমে আইনসভায় ভারতীয়দের মনোনয়ন দেওয়া হয়?
Ⓐ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৬১ Ⓑ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৯২ Ⓒ ভারত শাসন আইন, ১৯১৯ Ⓓ ভারত শাসন আইন, ১৯৩৫
✔ উত্তর: Ⓐ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৬১।
📘 ব্যাখ্যা: ১৮৬১ সালের আইন অনুসারে প্রথমবার ভারতীয়দের মনোনয়ন দেওয়া হয় আইনসভায়।

---

❖ 22. কোন আইনের মাধ্যমে গভর্নর-জেনারেল প্রদেশগুলিকে আইন প্রণয়নের ক্ষমতা দেন?
Ⓐ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৬১ Ⓑ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৯২ Ⓒ ভারত শাসন আইন, ১৯১৯ Ⓓ ভারত শাসন আইন, ১৯৩৫
✔ উত্তর: Ⓐ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৬১।
📘 ব্যাখ্যা: এই আইনের মাধ্যমে প্রদেশীয় পরিষদ গঠন করা হয় এবং আইন প্রণয়নের ক্ষমতা দেওয়া হয়।

---

❖ 23. কোন আইনের মাধ্যমে প্রথমবার অরাজনৈতিক ভারতীয়রা আইনসভায় প্রবেশ করেন?
Ⓐ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৬১ Ⓑ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৯২ Ⓒ ভারত শাসন আইন, ১৯১৯ Ⓓ ভারত শাসন আইন, ১৯৩৫
✔ উত্তর: Ⓐ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৬১।
📘 ব্যাখ্যা: ১৮৬১ সালের আইন অনুসারে মনোনীত ভারতীয়রা প্রথমবার আইনসভায় প্রবেশ করেন।

---

❖ 24. কোন আইনের মাধ্যমে প্রথমবার আংশিক নির্বাচনের সুযোগ পাওয়া যায়?
Ⓐ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৬১ Ⓑ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৯২ Ⓒ ভারত শাসন আইন, ১৯১৯ Ⓓ ভারত শাসন আইন, ১৯৩৫
✔ উত্তর: Ⓑ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৯২।
📘 ব্যাখ্যা: ১৮৯২ সালের আইনে আংশিক নির্বাচনের মাধ্যমে ভারতীয়দের আইনসভায় প্রবেশাধিকার দেওয়া হয়।

---

❖ 25. কোন আইনের মাধ্যমে আইনসভায় বাজেট আলোচনার সুযোগ দেওয়া হয়?
Ⓐ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৯২ Ⓑ ভারত শাসন আইন, ১৯১৯ Ⓒ ভারত শাসন আইন, ১৯৩৫ Ⓓ ভারত স্বাধীনতা আইন, ১৯৪৭
✔ উত্তর: Ⓐ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৯২।
📘 ব্যাখ্যা: এই আইনের মাধ্যমে বাজেট আলোচনার সুযোগ ভারতীয়দের দেওয়া হয়।

---

❖ 26. কোন আইনের মাধ্যমে ভারতীয়রা প্রথমবার প্রশ্ন করার অধিকার পান আইনসভায়?
Ⓐ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৯২ Ⓑ ভারত শাসন আইন, ১৯১৯ Ⓒ ভারত শাসন আইন, ১৯৩৫ Ⓓ ভারত স্বাধীনতা আইন, ১৯৪৭
✔ উত্তর: Ⓐ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৯২।
📘 ব্যাখ্যা: ১৮৯২ সালের আইন অনুসারে ভারতীয়দের প্রশ্ন করার সীমিত অধিকার দেওয়া হয়।

---

❖ 27. কোন আইনের মাধ্যমে জাতীয় কংগ্রেসের দাবির আংশিক প্রতিফলন ঘটে?
Ⓐ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৯২ Ⓑ ভারত শাসন আইন, ১৯১৯ Ⓒ ভারত শাসন আইন, ১৯৩৫ Ⓓ ভারত স্বাধীনতা আইন, ১৯৪৭
✔ উত্তর: Ⓐ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৯২।
📘 ব্যাখ্যা: এই আইনে কংগ্রেসের নির্বাচনী দাবির আংশিক প্রতিফলন ঘটে।

---

❖ 28. কোন সংস্কারের মাধ্যমে মুসলমানদের জন্য পৃথক নির্বাচনী ব্যবস্থা চালু হয়?
Ⓐ মরলে-মিন্টো সংস্কার, ১৯০৯ Ⓑ মন্টেগু-চেমসফোর্ড সংস্কার, ১৯১৯ Ⓒ ভারত শাসন আইন, ১৯৩৫ Ⓓ ভারত স্বাধীনতা আইন, ১৯৪৭
✔ উত্তর: Ⓐ মরলে-মিন্টো সংস্কার, ১৯০৯।
📘 ব্যাখ্যা: ১৯০৯ সালের আইনে মুসলমানদের জন্য পৃথক নির্বাচনী ব্যবস্থা (Separate Electorate) চালু হয়।

---

❖ 29. কে ছিলেন প্রথম ভারতীয় যিনি এক্সিকিউটিভ কাউন্সিলে অন্তর্ভুক্ত হন মরলে-মিন্টো সংস্কারের মাধ্যমে?
Ⓐ লর্ড ক্যানিং Ⓑ স্যার সত্যেন্দ্রপ্রসন্ন সিনহা Ⓒ দাদাভাই নওরোজি Ⓓ সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জি
✔ উত্তর: Ⓑ স্যার সত্যেন্দ্রপ্রসন্ন সিনহা।
📘 ব্যাখ্যা: মরলে-মিন্টো সংস্কার অনুযায়ী স্যার সত্যেন্দ্রপ্রসন্ন সিনহা প্রথম ভারতীয় হিসাবে এক্সিকিউটিভ কাউন্সিলে অন্তর্ভুক্ত হন।

---

❖ 30. মরলে-মিন্টো সংস্কার (১৯০৯) কেন সমালোচিত হয়েছিল?
Ⓐ পৃথক মুসলিম ভোটারশ্রেণি চালু করায় 

Ⓑ বাজেট আলোচনার সুযোগ না দেওয়ায় Ⓒ গভর্নর-জেনারেলকে অতিরিক্ত ক্ষমতা দেওয়ায় Ⓓ শিক্ষায় বরাদ্দ কমানোয়
✔ উত্তর: Ⓐ পৃথক মুসলিম ভোটারশ্রেণি চালু করায়।
📘 ব্যাখ্যা: এই আইনের ফলে হিন্দু-মুসলিম বিভাজন তীব্রতর হয়, তাই সমালোচিত হয়েছিল।

---

❖ 31. মন্টেগু-চেমসফোর্ড সংস্কার (১৯১৯) কোন নীতির উপর ভিত্তি করে চালু হয়?
Ⓐ প্রভিন্সিয়াল অটোনমি Ⓑ ডায়ার্কি Ⓒ ফেডারেলিজম Ⓓ কমিউনাল রিপ্রেজেন্টেশন
✔ উত্তর: Ⓑ ডায়ার্কি।
📘 ব্যাখ্যা: এই সংস্কারে প্রদেশীয় স্তরে দ্বৈত শাসন (Diarchy) চালু করা হয়—কিছু বিষয় নির্বাচিত মন্ত্রীদের হাতে ও কিছু বিষয় গভর্নরের নিয়ন্ত্রণে থাকে।

---

❖ 32. মন্টেগু-চেমসফোর্ড সংস্কারের মাধ্যমে কোন পরিষদ প্রথম দ্বিকক্ষবিশিষ্ট (bicameral) হলো?
Ⓐ কেন্দ্রীয় আইনসভা Ⓑ বাংলার আইনসভা Ⓒ বোম্বে পরিষদ Ⓓ মাদ্রাজ পরিষদ
✔ উত্তর: Ⓐ কেন্দ্রীয় আইনসভা।
📘 ব্যাখ্যা: ১৯১৯ সালের সংস্কারে প্রথমবার কেন্দ্রীয় আইনসভাকে দুই কক্ষে ভাগ করা হয়—বিধানসভা (Legislative Assembly) ও রাজ্য পরিষদ (Council of States)।

---

❖ 33. মন্টেগু-চেমসফোর্ড সংস্কারে ভোটাধিকার কত শতাংশ ভারতীয়কে দেওয়া হয়েছিল?
Ⓐ ২% Ⓑ ৫% Ⓒ ১০% Ⓓ ২০%
✔ উত্তর: Ⓑ ৫%।
📘 ব্যাখ্যা: ভোটাধিকার খুব সীমিত ছিল—মাত্র প্রায় ৫% ভারতীয় জনগণ ভোট দেওয়ার সুযোগ পায়।

---

❖ 34. মন্টেগু-চেমসফোর্ড সংস্কার (১৯১৯) কোন প্রতিবেদন অনুসারে আনা হয়েছিল?
Ⓐ মরলে-মিন্টো প্রতিবেদন Ⓑ মন্টেগু-চেমসফোর্ড প্রতিবেদন Ⓒ সাইমন কমিশন প্রতিবেদন Ⓓ ক্যাবিনেট মিশন প্রতিবেদন
✔ উত্তর: Ⓑ মন্টেগু-চেমসফোর্ড প্রতিবেদন।
📘 ব্যাখ্যা: ১৯১৮ সালে মন্টেগু ও ভাইসরয় লর্ড চেমসফোর্ডের প্রতিবেদন অনুসারে আইনটি তৈরি হয়েছিল।

---

❖ 35. কোন আইনের ফলে ভারতের শাসনে ‘দায়িত্বশীল সরকার’ ধারণা প্রথমবার উত্থাপিত হয়?
Ⓐ ভারত পরিষদ আইন, ১৮৯২ Ⓑ মরলে-মিন্টো সংস্কার, ১৯০৯ Ⓒ মন্টেগু-চেমসফোর্ড সংস্কার, ১৯১৯ Ⓓ ভারত শাসন আইন, ১৯৩৫
✔ উত্তর: Ⓒ মন্টেগু-চেমসফোর্ড সংস্কার, ১৯১৯।
📘 ব্যাখ্যা: এই আইনে বলা হয়েছিল ভারতের শাসন ক্রমে ক্রমে দায়িত্বরত সরকারের দিকে অগ্রসর হবে।

---

❖ 36. সাইমন কমিশন কোন সালে ভারতে আসে?
Ⓐ ১৯১৯ Ⓑ ১৯২৭ Ⓒ ১৯৩০ Ⓓ ১৯৩৫
✔ উত্তর: Ⓑ ১৯২৭।
📘 ব্যাখ্যা: সাইমন কমিশন ১৯২৭ সালে গঠিত হয় এবং ১৯২৮ সালে ভারতে আসে।

---

❖ 37. সাইমন কমিশনে কতজন সদস্য ছিল?
Ⓐ ৫ জন Ⓑ ৭ জন Ⓒ ৯ জন Ⓓ ১১ জন
✔ উত্তর: Ⓑ ৭ জন।
📘 ব্যাখ্যা: কমিশনে ৭ জন ব্রিটিশ সদস্য ছিল এবং কোনো ভারতীয় সদস্য ছিল না।

---

❖ 38. ভারতীয়রা সাইমন কমিশনকে কী স্লোগানে বর্জন করে?
Ⓐ জয় হিন্দ Ⓑ ইঙ্কিলাব জিন্দাবাদ Ⓒ সাইমন গো ব্যাক Ⓓ ভারত ছাড়ো
✔ উত্তর: Ⓒ সাইমন গো ব্যাক।
📘 ব্যাখ্যা: ১৯২৮ সালে সারা ভারতে "Simon Go Back" আন্দোলন হয়।

---

❖ 39. সাইমন কমিশনের প্রতিবাদকালে কোন জাতীয় নেতা পুলিশের লাঠিচার্জে আহত হয়ে মারা যান?
Ⓐ সুভাষচন্দ্র বসু Ⓑ লালা লাজপত রায় Ⓒ জওহরলাল নেহরু Ⓓ বাল গঙ্গাধর তিলক
✔ উত্তর: Ⓑ লালা লাজপত রায়।
📘 ব্যাখ্যা: লাহোরে প্রতিবাদকালে পুলিশের আঘাতে গুরুতর আহত হয়ে লালা লাজপত রায় মারা যান।

---

❖ 40. সাইমন কমিশনের প্রতিবাদে কংগ্রেস কোন কমিটি গঠন করে?
Ⓐ নেহরু কমিটি Ⓑ কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি Ⓒ জয়প্রকাশ কমিটি Ⓓ সাবাসচন্দ্র কমিটি
✔ উত্তর: Ⓐ নেহরু কমিটি।
📘 ব্যাখ্যা: কংগ্রেস ১৯২৮ সালে "নেহরু কমিটি" গঠন করে একটি সাংবিধানিক খসড়া তৈরি করে।

---

❖ 41. নেহরু প্রতিবেদন (১৯২৮) কে প্রস্তুত করেছিলেন?
Ⓐ জওহরলাল নেহরু Ⓑ মওলানা আজাদ Ⓒ মোতিলাল নেহরু Ⓓ ভগৎ সিং
✔ উত্তর: Ⓒ মোতিলাল নেহরু।
📘 ব্যাখ্যা: মোতিলাল নেহরু নেহরু প্রতিবেদন প্রণয়ন করেছিলেন, তাই এর নাম নেহরু প্রতিবেদন।

---

❖ 42. নেহরু প্রতিবেদন (১৯২৮) কোন দাবিকে সমর্থন করেনি?
Ⓐ পূর্ণ স্বরাজ Ⓑ ডমিনিয়ন স্ট্যাটাস Ⓒ মৌলিক অধিকার Ⓓ প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন
✔ উত্তর: Ⓐ পূর্ণ স্বরাজ।
📘 ব্যাখ্যা: নেহরু প্রতিবেদন পূর্ণ স্বাধীনতার কথা বলেনি, বরং ডমিনিয়ন স্ট্যাটাসের পক্ষে ছিল।

---

❖ 43. কোন সম্মেলনে নেহরু প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যাত হয়?
Ⓐ লখনৌ সম্মেলন Ⓑ কলকাতা সম্মেলন, ১৯২৮ Ⓒ লাহোর সম্মেলন, ১৯২৯ Ⓓ করাচি সম্মেলন, ১৯৩১
✔ উত্তর: Ⓑ কলকাতা সম্মেলন, ১৯২৮।
📘 ব্যাখ্যা: কলকাতা অধিবেশনে নেহরু প্রতিবেদন নিয়ে মতভেদ তৈরি হয়।

---

❖ 44. লাহোর অধিবেশন (১৯২৯)-এ কংগ্রেসের সভাপতি কে ছিলেন?
Ⓐ জওহরলাল নেহরু Ⓑ মোতিলাল নেহরু Ⓒ মহাত্মা গান্ধী Ⓓ সুভাষচন্দ্র বসু
✔ উত্তর: Ⓐ জওহরলাল নেহরু।
📘 ব্যাখ্যা: লাহোর অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন জওহরলাল নেহরু।

---

❖ 45. লাহোর অধিবেশনে (১৯২৯) কোন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়?
Ⓐ সাইমন কমিশন বর্জন Ⓑ পূর্ণ স্বরাজ ঘোষণা Ⓒ গান্ধী-ইরউইন চুক্তি Ⓓ সুভাষচন্দ্র বসুর পদত্যাগ
✔ উত্তর: Ⓑ পূর্ণ স্বরাজ ঘোষণা।
📘 ব্যাখ্যা: এই অধিবেশনে কংগ্রেস পূর্ণ স্বাধীনতার দাবি ঘোষণা করে।

---

❖ 46. কোন দিনে পূর্ণ স্বরাজ দিবস পালন করা হয়েছিল?
Ⓐ ২৬ জানুয়ারি ১৯৩০ Ⓑ ১৫ আগস্ট ১৯৪৭ Ⓒ ২৩ মার্চ ১৯৩১ Ⓓ ৯ ডিসেম্বর ১৯৪৬
✔ উত্তর: Ⓐ ২৬ জানুয়ারি ১৯৩০।
📘 ব্যাখ্যা: ২৬ জানুয়ারি ১৯৩০ তারিখে দেশজুড়ে পূর্ণ স্বরাজ দিবস পালিত হয়েছিল।

---

❖ 47. প্রথম গোলটেবিল বৈঠক (Round Table Conference) কবে অনুষ্ঠিত হয়?
Ⓐ ১৯২৭ Ⓑ ১৯৩০ Ⓒ ১৯৩১ Ⓓ ১৯৩২
✔ উত্তর: Ⓑ ১৯৩০।
📘 ব্যাখ্যা: প্রথম গোলটেবিল বৈঠক ১৯৩০ সালে লন্ডনে অনুষ্ঠিত হয়।

---

❖ 48. প্রথম গোলটেবিল বৈঠকে কংগ্রেস অংশ নেয়নি কেন?
Ⓐ লাহোর প্রস্তাব Ⓑ অসহযোগ আন্দোলন Ⓒ সিভিল ডিসওবিডিয়েন্স আন্দোলন Ⓓ গান্ধী-ইরউইন চুক্তি হয়নি বলে
✔ উত্তর: Ⓓ গান্ধী-ইরউইন চুক্তি হয়নি বলে।
📘 ব্যাখ্যা: গান্ধী তখন আন্দোলনে যুক্ত থাকায় কংগ্রেস অংশ নেয়নি।

---

❖ 49. গান্ধী-ইরউইন চুক্তি কোন সালে স্বাক্ষরিত হয়?
Ⓐ ১৯২৮ Ⓑ ১৯৩০ Ⓒ ১৯৩১ Ⓓ ১৯৩২
✔ উত্তর: Ⓒ ১৯৩১।
📘 ব্যাখ্যা: ১৯৩১ সালের মার্চ মাসে গান্ধী ও লর্ড ইরউইন এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

---

❖ 50. গান্ধী-ইরউইন চুক্তির ফলে কংগ্রেস কোন বৈঠকে যোগ দেয়?
Ⓐ প্রথম গোলটেবিল বৈঠক Ⓑ দ্বিতীয় গোলটেবিল বৈঠক Ⓒ তৃতীয় গোলটেবিল বৈঠক Ⓓ ক্রিপস মিশন বৈঠক
✔ উত্তর: Ⓑ দ্বিতীয় গোলটেবিল বৈঠক।
📘 ব্যাখ্যা: গান্ধী-ইরউইন চুক্তির শর্তে কংগ্রেস দ্বিতীয় গোলটেবিল বৈঠকে অংশ নেয়।

---

❖ 51. দ্বিতীয় গোলটেবিল বৈঠক কবে অনুষ্ঠিত হয়?
Ⓐ ১৯৩০ Ⓑ ১৯৩১ Ⓒ ১৯৩২ Ⓓ ১৯৩৫
✔ উত্তর: Ⓑ ১৯৩১।
📘 ব্যাখ্যা: দ্বিতীয় বৈঠক হয় সেপ্টেম্বর–ডিসেম্বর ১৯৩১ সালে।

---

❖ 52. দ্বিতীয় গোলটেবিল বৈঠকে কংগ্রেসের পক্ষ থেকে কে যোগ দেন?
Ⓐ জওহরলাল নেহরু Ⓑ মহাত্মা গান্ধী Ⓒ সুভাষচন্দ্র বসু Ⓓ রাজেন্দ্র প্রসাদ
✔ উত্তর: Ⓑ মহাত্মা গান্ধী।
📘 ব্যাখ্যা: গান্ধী একাই কংগ্রেসের প্রতিনিধিত্ব করেন।

---

❖ 53. তৃতীয় গোলটেবিল বৈঠক কবে অনুষ্ঠিত হয়?
Ⓐ ১৯৩২ Ⓑ ১৯৩৩ Ⓒ ১৯৩৪ Ⓓ ১৯৩৫
✔ উত্তর: Ⓐ ১৯৩২।
📘 ব্যাখ্যা: তৃতীয় বৈঠক নভেম্বর–ডিসেম্বর ১৯৩২ সালে অনুষ্ঠিত হয়।

---

❖ 54. তৃতীয় গোলটেবিল বৈঠকে কংগ্রেস অংশ নেয়নি কেন?
Ⓐ কংগ্রেস ভেঙে যায় Ⓑ গান্ধী কারাগারে ছিলেন Ⓒ সুভাষচন্দ্র বসু সভাপতি হন Ⓓ ব্রিটিশ সরকার অনুমতি দেয়নি
✔ উত্তর: Ⓑ গান্ধী কারাগারে ছিলেন।
📘 ব্যাখ্যা: গান্ধী কারাগারে থাকায় কংগ্রেস অংশ নেয়নি।

---

❖ 55. ব্রিটিশ সরকার কোন আইন অনুসারে ভারতীয় সংবিধান প্রণয়নের সুপারিশ করে?
Ⓐ মন্টেগু-চেমসফোর্ড আইন Ⓑ ভারত শাসন আইন, ১৯৩৫ Ⓒ ভারত শাসন আইন, ১৯১৯ Ⓓ ভারত স্বাধীনতা আইন, ১৯৪৭
✔ উত্তর: Ⓑ ভারত শাসন আইন, ১৯৩৫।
📘 ব্যাখ্যা: সাইমন কমিশনের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ভারত শাসন আইন, ১৯৩৫ তৈরি হয়।

---

❖ 56. ভারত শাসন আইন, ১৯৩৫–এর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য কী ছিল?
Ⓐ কেন্দ্রীয় দ্বিকক্ষীয় সংসদ Ⓑ ফেডারেল সরকার গঠনের প্রস্তাব Ⓒ পূর্ণ স্বরাজ Ⓓ পৃথক নির্বাচনী ব্যবস্থা
✔ উত্তর: Ⓑ ফেডারেল সরকার গঠনের প্রস্তাব।
📘 ব্যাখ্যা: ১৯৩৫ সালের আইনে ভারতকে ফেডারেল আকারে গঠন করার কথা বলা হয়।

---

❖ 57. ভারত শাসন আইন, ১৯৩৫ অনুযায়ী প্রদেশগুলিতে কী ধরনের সরকার ব্যবস্থা চালু হয়?
Ⓐ ডায়ার্কি Ⓑ স্বায়ত্তশাসিত সরকার Ⓒ ভাইসরয় শাসন Ⓓ সামরিক শাসন
✔ উত্তর: Ⓑ স্বায়ত্তশাসিত সরকার।
📘 ব্যাখ্যা: প্রদেশীয় স্তরে দায়িত্বরত সরকার গঠনের সুযোগ দেওয়া হয়েছিল।

---

❖ 58. ভারত শাসন আইন, ১৯৩৫ অনুসারে কোন পরিষদ স্থাপিত হয়?
Ⓐ সুপ্রিম কোর্ট Ⓑ ফেডারেল কোর্ট Ⓒ লেজিসলেটিভ অ্যাসেম্বলি Ⓓ রাজ্য পরিষদ
✔ উত্তর: Ⓑ ফেডারেল কোর্ট।
📘 ব্যাখ্যা: ১৯৩৭ সালে ফেডারেল কোর্ট স্থাপন করা হয়।

---

❖ 59. ভারত শাসন আইন, ১৯৩৫ অনুসারে কতগুলো প্রদেশে দায়িত্বরত সরকার চালু হয়?
Ⓐ ৫টি Ⓑ ৭টি Ⓒ ১১টি Ⓓ ১৫টি
✔ উত্তর: Ⓒ ১১টি।
📘 ব্যাখ্যা: এই আইনে ১১টি প্রদেশে দায়িত্বরত সরকার চালু হয়।

---

❖ 60. ভারত শাসন আইন, ১৯৩৫ কাকে বলা হয়?
Ⓐ ভারতীয় সংবিধানের জননী Ⓑ ভারতের স্বাধীনতার ঘোষণা Ⓒ কংগ্রেসের চার্টার Ⓓ গোলটেবিল আইনের ফল
✔ উত্তর: Ⓐ ভারতীয় সংবিধানের জননী।
📘 ব্যাখ্যা: ১৯৩৫ সালের আইনকে "Indian Constitution-এর জননী" বলা হয় কারণ ভারতের সংবিধানের অনেক ধারা এখান থেকে নেওয়া হয়েছে।

---

❖ 61. ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইন অনুসারে কতটি প্রদেশে দ্বৈত শাসন (Dyarchy) প্রবর্তিত হয়েছিল?
Ⓐ ৬টি Ⓑ ৮টি Ⓒ ১১টি Ⓓ ১৫টি
✔ উত্তর: Ⓒ ১১টি।
📘 ব্যাখ্যা: ১৯৩৫ সালের আইনে প্রথমবার প্রাদেশিক স্তরে দ্বৈত শাসন চালু করা হয় ১১টি প্রদেশে।

---

❖ 62. কোন আইনের মাধ্যমে প্রথমবার প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের ধারণা আনা হয়?
Ⓐ ১৯১৯ সালের ভারত শাসন আইন Ⓑ ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইন Ⓒ ১৯০৯ সালের ভারত পরিষদ আইন Ⓓ ১৮৫৮ সালের ভারত শাসন আইন
✔ উত্তর: Ⓑ ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইন।
📘 ব্যাখ্যা: ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনে প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের ব্যবস্থা করা হয়, যা ভারতের সংবিধান গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়।

---

❖ 63. ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইন অনুসারে কোন দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভা প্রতিষ্ঠিত হয়?
Ⓐ কেন্দ্রীয় আইনসভা Ⓑ প্রাদেশিক আইনসভা Ⓒ কেন্দ্রীয় ফেডারেল কোর্ট Ⓓ কেন্দ্রীয় বাজেট কাউন্সিল
✔ উত্তর: Ⓐ কেন্দ্রীয় আইনসভা।
📘 ব্যাখ্যা: এই আইনের মাধ্যমে প্রথমবার কেন্দ্রীয় স্তরে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভা (ফেডারেল অ্যাসেম্বলি ও কাউন্সিল অব স্টেট) প্রতিষ্ঠিত হয়।

---

❖ 64. ভারতের ফেডারেল কোর্ট কোন আইনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়?
Ⓐ ১৯১৯ সালের ভারত শাসন আইন Ⓑ ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইন Ⓒ ১৮৫৮ সালের ভারত শাসন আইন Ⓓ ১৯০৯ সালের ভারত পরিষদ আইন
✔ উত্তর: Ⓑ ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইন।
📘 ব্যাখ্যা: ১৯৩৭ সালে ১৯৩৫ সালের আইনের ভিত্তিতে ভারতের ফেডারেল কোর্ট প্রতিষ্ঠিত হয়।

---

❖ 65. ভারতের ফেডারেল কোর্ট কার্যক্রম শুরু করে কবে?
Ⓐ ১৯৩৫ Ⓑ ১৯৩৭ Ⓒ ১৯৩৮ Ⓓ ১৯৪০
✔ উত্তর: Ⓑ ১৯৩৭।
📘 ব্যাখ্যা: ১ অক্টোবর, ১৯৩৭ সালে ভারতের ফেডারেল কোর্ট কার্যক্রম শুরু করে।

---

❖ 66. ভারতের প্রথম ফেডারেল কোর্টের প্রধান বিচারপতি কে ছিলেন?
Ⓐ মরিস গুইয়ার Ⓑ হ্যারল্ড লাস্কি Ⓒ মরিস গুইনেস Ⓓ মরিস গুইয়ার্ড
✔ উত্তর: Ⓐ মরিস গুইয়ার।
📘 ব্যাখ্যা: মরিস গুইয়ার ছিলেন ভারতের ফেডারেল কোর্টের প্রথম প্রধান বিচারপতি।

---

❖ 67. ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনে প্রাদেশিক আইনসভাগুলির জন্য কোন নতুন ব্যবস্থা করা হয়?
Ⓐ সর্বজনীন প্রাপ্তবয়স্ক ভোটাধিকার Ⓑ দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভা Ⓒ গভর্নরকে ভেটো ক্ষমতা Ⓓ স্বাধীন বিচারব্যবস্থা
✔ উত্তর: Ⓑ দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভা।
📘 ব্যাখ্যা: বেশ কিছু প্রদেশে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভা গঠনের ব্যবস্থা করা হয়।

---

❖ 68. ১৯৩৫ সালের আইন অনুযায়ী সর্বভারতীয় নির্বাচন কবে অনুষ্ঠিত হয়?
Ⓐ ১৯৩৫ Ⓑ ১৯৩৬–৩৭ Ⓒ ১৯৩৮ Ⓓ ১৯৪২
✔ উত্তর: Ⓑ ১৯৩৬–৩৭।
📘 ব্যাখ্যা: এই নির্বাচনে কংগ্রেস ১১টি প্রদেশের মধ্যে ৮টিতে মন্ত্রিসভা গঠন করেছিল।

---

❖ 69. কংগ্রেস ১৯৩৭ সালের নির্বাচনে কয়টি প্রদেশে সরকার গঠন করেছিল?
Ⓐ ৭টি Ⓑ ৮টি Ⓒ ৯টি Ⓓ ১০টি
✔ উত্তর: Ⓑ ৮টি।
📘 ব্যাখ্যা: কংগ্রেস ১১টির মধ্যে ৮টি প্রদেশে সরকার গঠন করেছিল।

---

❖ 70. মুসলিম লীগ ১৯৩৭ সালের নির্বাচনে কতটুকু সাফল্য পেয়েছিল?
Ⓐ ব্যাপক সাফল্য Ⓑ সামান্য সাফল্য Ⓒ একেবারেই ব্যর্থ Ⓓ অর্ধেক আসন জয়
✔ উত্তর: Ⓑ সামান্য সাফল্য।
📘 ব্যাখ্যা: মুসলিম লীগ কেবলমাত্র কিছু মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলে সামান্য আসন লাভ করে।

---

❖ 71. ভারতের সংবিধান প্রণয়নে কোন আইনের প্রভাব সবচেয়ে বেশি ছিল?
Ⓐ নিয়ামক আইন, ১৭৭৩ Ⓑ ভারত শাসন আইন, ১৯১৯ Ⓒ ভারত শাসন আইন, ১৯৩৫ Ⓓ ভারত শাসন আইন, ১৮৫৮
✔ উত্তর: Ⓒ ভারত শাসন আইন, ১৯৩৫।
📘 ব্যাখ্যা: ভারতের সংবিধানের খসড়ায় ১৯৩৫ সালের আইনের অনেক বৈশিষ্ট্য গ্রহণ করা হয়।

---

❖ 72. ১৯৩৫ সালের আইনে প্রস্তাবিত সর্বভারতীয় ফেডারেশন কি কার্যকর হয়েছিল?
Ⓐ হ্যাঁ Ⓑ না Ⓒ আংশিকভাবে Ⓓ কেবল কয়েকটি প্রদেশে
✔ উত্তর: Ⓑ না।
📘 ব্যাখ্যা: দেশীয় রাজ্যগুলি যোগ না দেওয়ায় প্রস্তাবিত ফেডারেশন কার্যকর হয়নি।

---

❖ 73. ভারতের সংবিধান প্রণেতারা কোন আইনের উপর সবচেয়ে বেশি নির্ভর করেছিলেন?
Ⓐ ১৯১৯ সালের আইন Ⓑ ১৯৩৫ সালের আইন Ⓒ ১৮৫৮ সালের আইন Ⓓ ১৯০৯ সালের আইন
✔ উত্তর: Ⓑ ১৯৩৫ সালের আইন।
📘 ব্যাখ্যা: ভারতের সংবিধানের বহু অংশ সরাসরি ১৯৩৫ সালের আইন থেকে গ্রহণ করা হয়েছে।

---

❖ 74. ১৯৪২ সালে ক্রিপস মিশন কেন ভারতে আসে?
Ⓐ সাংবিধানিক সংস্কার প্রস্তাব দিতে Ⓑ পৃথক মুসলিম রাষ্ট্র তৈরি করতে Ⓒ কংগ্রেসকে দমন করতে Ⓓ সামরিক সাহায্য চাইতে
✔ উত্তর: Ⓐ সাংবিধানিক সংস্কার প্রস্তাব দিতে।
📘 ব্যাখ্যা: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন ব্রিটিশ সরকার সাংবিধানিক সংস্কারের জন্য ক্রিপস মিশন পাঠায়।

---

❖ 75. ক্রিপস প্রস্তাব অনুসারে ভারত কবে ডমিনিয়ন স্ট্যাটাস পেতে পারত?
Ⓐ সাথে সাথে Ⓑ যুদ্ধের শেষে Ⓒ ১৯৫০ সালে Ⓓ ভারতের স্বাধীনতার সাথে
✔ উত্তর: Ⓑ যুদ্ধের শেষে।
📘 ব্যাখ্যা: প্রস্তাবে বলা হয়েছিল যুদ্ধ শেষে ভারতকে ডমিনিয়ন স্ট্যাটাস দেওয়া হবে।

---

❖ 76. ক্রিপস প্রস্তাবে সংবিধান সভা গঠনের ক্ষমতা কাকে দেওয়া হয়েছিল?
Ⓐ কংগ্রেস Ⓑ কেন্দ্রীয় আইনসভা Ⓒ প্রাদেশিক আইনসভা Ⓓ ভাইসরয়
✔ উত্তর: Ⓒ প্রাদেশিক আইনসভা।
📘 ব্যাখ্যা: প্রাদেশিক আইনসভাগুলি নিজেদের প্রতিনিধি মনোনীত করার কথা ছিল।

---

❖ 77. কংগ্রেস কেন ক্রিপস প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছিল?
Ⓐ তাৎক্ষণিক স্বাধীনতার প্রতিশ্রুতি না থাকায় Ⓑ মুসলিম লীগকে বেশি ক্ষমতা দেওয়ায় Ⓒ গভর্নরের ভেটো ক্ষমতার কারণে Ⓓ বাজেট আলোচনা বন্ধ করার কারণে
✔ উত্তর: Ⓐ তাৎক্ষণিক স্বাধীনতার প্রতিশ্রুতি না থাকায়।
📘 ব্যাখ্যা: কংগ্রেস চাইছিল তাৎক্ষণিক স্বাধীনতার নিশ্চয়তা, যা প্রস্তাবে ছিল না।

---

❖ 78. মুসলিম লীগ ক্রিপস প্রস্তাব সম্পর্কে কী মনোভাব নেয়?
Ⓐ সমর্থন করে Ⓑ প্রত্যাখ্যান করে Ⓒ শর্তসাপেক্ষে মেনে নেয় Ⓓ নিরপেক্ষ থাকে
✔ উত্তর: Ⓑ প্রত্যাখ্যান করে।
📘 ব্যাখ্যা: মুসলিম লীগের দাবি অনুযায়ী পৃথক মুসলিম রাষ্ট্রের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়নি, তাই তারা প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে।

---

❖ 79. ১৯৪৬ সালে কোন মিশন ভারতে আসে?
Ⓐ ওয়েভেল মিশন Ⓑ কেবিনেট মিশন Ⓒ ক্রিপস মিশন Ⓓ সাইমন কমিশন
✔ উত্তর: Ⓑ কেবিনেট মিশন।
📘 ব্যাখ্যা: ১৯৪৬ সালে কেবিনেট মিশন ভারতে আসে সংবিধান প্রণয়নের প্রস্তাব নিয়ে।

---

❖ 80. কেবিনেট মিশনের প্রধান উদ্দেশ্য কী ছিল?
Ⓐ ভারত বিভক্ত করা Ⓑ সাংবিধানিক সমাধান খোঁজা Ⓒ প্রাদেশিক সরকার গঠন Ⓓ কংগ্রেসকে দুর্বল করা
✔ উত্তর: Ⓑ সাংবিধানিক সমাধান খোঁজা।
📘 ব্যাখ্যা: কেবিনেট মিশনের উদ্দেশ্য ছিল ভারতের জন্য একটি সাংবিধানিক কাঠামো প্রস্তাব করা।

---

❖ 81. কেবিনেট মিশনের সদস্য কয়জন ছিলেন?
Ⓐ ২ Ⓑ ৩ Ⓒ ৪ Ⓓ ৫
✔ উত্তর: Ⓑ ৩।
📘 ব্যাখ্যা: কেবিনেট মিশনে তিনজন সদস্য ছিলেন—লর্ড পেথিক-লরেন্স, স্যার স্ট্যাফোর্ড ক্রিপস এবং এ. ভি. আলেকজান্ডার।

---

❖ 82. কেবিনেট মিশন প্রস্তাবে কতটি গ্রুপ তৈরির কথা বলা হয়েছিল?
Ⓐ ২টি Ⓑ ৩টি Ⓒ ৪টি Ⓓ ৫টি
✔ উত্তর: Ⓑ ৩টি।
📘 ব্যাখ্যা: কেবিনেট মিশন পরিকল্পনা অনুসারে ভারতকে তিনটি গ্রুপে ভাগ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল।

---

❖ 83. কেবিনেট মিশন প্রস্তাবে সংবিধান সভার সদস্য নির্বাচন কীভাবে হওয়ার কথা ছিল?
Ⓐ সরাসরি নির্বাচনে Ⓑ প্রাদেশিক আইনসভা দ্বারা Ⓒ গভর্নর দ্বারা Ⓓ ব্রিটিশ সংসদ দ্বারা
✔ উত্তর: Ⓑ প্রাদেশিক আইনসভা দ্বারা।
📘 ব্যাখ্যা: প্রাদেশিক আইনসভা সদস্যদের মনোনীত করবে বলে বলা হয়েছিল।

---

❖ 84. কেবিনেট মিশন পরিকল্পনা অনুসারে প্রস্তাবিত কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে কোন বিষয়গুলি রাখা হয়েছিল?
Ⓐ প্রতিরক্ষা, পররাষ্ট্র, যোগাযোগ Ⓑ ভূমি রাজস্ব, কৃষি Ⓒ শিক্ষা, স্বাস্থ্য Ⓓ বিচার, পুলিশ
✔ উত্তর: Ⓐ প্রতিরক্ষা, পররাষ্ট্র, যোগাযোগ।
📘 ব্যাখ্যা: কেন্দ্রীয় সরকারকে কেবলমাত্র তিনটি বিষয়ে সীমাবদ্ধ রাখা হয়েছিল।

---

❖ 85. কেবিনেট মিশনের প্রস্তাবে ভারতের বিভাজনের কথা বলা হয়েছিল কি?
Ⓐ হ্যাঁ Ⓑ না Ⓒ আংশিকভাবে Ⓓ প্রদেশভেদে
✔ উত্তর: Ⓑ না।
📘 ব্যাখ্যা: মিশনের উদ্দেশ্য ছিল ভারতের ঐক্য রক্ষা করা, বিভাজন নয়।

---

❖ 86. কংগ্রেস কেবিনেট মিশন প্রস্তাব কেন মেনে নেয়নি?
Ⓐ কেন্দ্রীয় ক্ষমতা সীমিত ছিল Ⓑ পৃথক মুসলিম রাষ্ট্রকে অনুমোদন দিয়েছিল Ⓒ গভর্নরের ভেটো ক্ষমতা ছিল Ⓓ তাৎক্ষণিক স্বাধীনতার প্রতিশ্রুতি ছিল না
✔ উত্তর: Ⓐ কেন্দ্রীয় ক্ষমতা সীমিত ছিল।
📘 ব্যাখ্যা: কংগ্রেস চাইছিল শক্তিশালী কেন্দ্র, কিন্তু প্রস্তাবে কেন্দ্রীয় ক্ষমতা সীমিত ছিল।

---

❖ 87. মুসলিম লীগ কেবিনেট মিশন পরিকল্পনা কেন প্রত্যাখ্যান করেছিল?
Ⓐ স্বাধীন পাকিস্তান রাষ্ট্রের নিশ্চয়তা দেয়নি Ⓑ হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠকে সুবিধা দিয়েছিল Ⓒ কেন্দ্রীয় ক্ষমতা বেশি ছিল Ⓓ দেশীয় রাজ্যগুলো বাদ পড়েছিল
✔ উত্তর: Ⓐ স্বাধীন পাকিস্তান রাষ্ট্রের নিশ্চয়তা দেয়নি।
📘 ব্যাখ্যা: মুসলিম লীগ কেবল স্বাধীন পাকিস্তান রাষ্ট্র চেয়েছিল, যা প্রস্তাবে ছিল না।

---

❖ 88. কেবিনেট মিশন পরিকল্পনা অনুসারে সংবিধান সভা প্রথম বৈঠক করে কবে?
Ⓐ জুন, ১৯৪৬ Ⓑ ডিসেম্বর, ১৯৪৬ Ⓒ জানুয়ারি, ১৯৪৭ Ⓓ মার্চ, ১৯৪৭
✔ উত্তর: Ⓑ ডিসেম্বর, ১৯৪৬।
📘 ব্যাখ্যা: ৯ ডিসেম্বর, ১৯৪৬ সালে সংবিধান সভার প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

---

❖ 89. সংবিধান সভার প্রথম বৈঠকে কে সভাপতিত্ব করেছিলেন?
Ⓐ রাজেন্দ্র প্রসাদ Ⓑ সচিদিনানন্দ সিং Ⓒ বি. এন. রাও Ⓓ জওহরলাল নেহরু
✔ উত্তর: Ⓑ সচিদিনানন্দ সিং।
📘 ব্যাখ্যা: তিনি ছিলেন অস্থায়ী সভাপতি। পরে ড. রাজেন্দ্র প্রসাদ স্থায়ী সভাপতি নির্বাচিত হন।

---

❖ 90. সংবিধান সভার স্থায়ী সভাপতি কে নির্বাচিত হন?
Ⓐ জওহরলাল নেহরু Ⓑ বি. এন. রাও Ⓒ ড. রাজেন্দ্র প্রসাদ Ⓓ বলদেব সিং
✔ উত্তর: Ⓒ ড. রাজেন্দ্র প্রসাদ।
📘 ব্যাখ্যা: ১১ ডিসেম্বর, ১৯৪৬ সালে ড. রাজেন্দ্র প্রসাদকে স্থায়ী সভাপতি নির্বাচিত করা হয়।

---

❖ 91. সংবিধান সভায় মোট কতজন সদস্য থাকার কথা ছিল?
Ⓐ ২৮৯ Ⓑ ৩৮৯ Ⓒ ২৯৯ Ⓓ ৪০০
✔ উত্তর: Ⓑ ৩৮৯।
📘 ব্যাখ্যা: কেবিনেট মিশন পরিকল্পনা অনুসারে সংবিধান সভায় মোট ৩৮৯ জন সদস্য থাকার কথা ছিল।

---

❖ 92. দেশভাগের পরে সংবিধান সভার সদস্য সংখ্যা কত দাঁড়ায়?
Ⓐ ২৮৯ Ⓑ ৩৯৯ Ⓒ ৩৫৯ Ⓓ ২৯৯
✔ উত্তর: Ⓓ ২৯৯।
📘 ব্যাখ্যা: দেশভাগের ফলে পাকিস্তান অংশ বাদ দেওয়ায় ভারতের সংবিধান সভার সদস্য সংখ্যা দাঁড়ায় ২৯৯।

---

❖ 93. সংবিধান সভার খসড়া প্রণয়নে কে প্রধান ভূমিকা পালন করেছিলেন?
Ⓐ বি. এন. রাও Ⓑ ড. রাজেন্দ্র প্রসাদ Ⓒ বি. আর. আম্বেদকর Ⓓ জওহরলাল নেহরু
✔ উত্তর: Ⓒ বি. আর. আম্বেদকর।
📘 ব্যাখ্যা: ড. বি. আর. আম্বেদকর ছিলেন খসড়া কমিটির চেয়ারম্যান এবং তাঁকে "ভারতের সংবিধানের প্রধান নির্মাতা" বলা হয়।

---

❖ 94. সংবিধান সভার খসড়া কমিটির আইন উপদেষ্টা কে ছিলেন?
Ⓐ বি. আর. আম্বেদকর Ⓑ বি. এন. রাও Ⓒ আল্লাদি কৃষ্ণস্বামী আইয়ার Ⓓ কে. এম. মুনশি
✔ উত্তর: Ⓑ বি. এন. রাও।
📘 ব্যাখ্যা: বি. এন. রাও ছিলেন সংবিধান সভার আইন উপদেষ্টা (Constitutional Adviser)।

---

❖ 95. সংবিধান সভায় খসড়া কমিটি কবে গঠিত হয়?
Ⓐ আগস্ট, ১৯৪৭ Ⓑ ডিসেম্বর, ১৯৪৭ Ⓒ অক্টোবর, ১৯৪৭ Ⓓ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৬
✔ উত্তর: Ⓐ আগস্ট, ১৯৪৭।
📘 ব্যাখ্যা: খসড়া কমিটি ২৯ আগস্ট, ১৯৪৭ সালে গঠিত হয়।

---

❖ 96. সংবিধান সভার খসড়া কমিটির চেয়ারম্যান কে ছিলেন?
Ⓐ বি. এন. রাও Ⓑ ড. বি. আর. আম্বেদকর Ⓒ জওহরলাল নেহরু Ⓓ ড. রাজেন্দ্র প্রসাদ
✔ উত্তর: Ⓑ ড. বি. আর. আম্বেদকর।
📘 ব্যাখ্যা: খসড়া কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন ড. আম্বেদকর।

---

❖ 97. সংবিধান সভা মোট কত দিন বসেছিল?
Ⓐ ১৬৫ দিন Ⓑ ২৮৯ দিন Ⓒ ৩৮৯ দিন Ⓓ ২৯৯ দিন
✔ উত্তর: Ⓐ ১৬৫ দিন।
📘 ব্যাখ্যা: সংবিধান সভা মোট ১৬৫ দিন বৈঠক করেছিল প্রায় আড়াই বছরের মধ্যে।

---

❖ 98. সংবিধান সভার কাজ কত সময় ধরে চলেছিল?
Ⓐ ২ বছর ১১ মাস ১৮ দিন Ⓑ ৩ বছর Ⓒ ২ বছর ৬ মাস Ⓓ ৪ বছর
✔ উত্তর: Ⓐ ২ বছর ১১ মাস ১৮ দিন।
📘 ব্যাখ্যা: ৯ ডিসেম্বর, ১৯৪৬ থেকে ২৬ নভেম্বর, ১৯৪৯ পর্যন্ত সংবিধান সভার কাজ চলে।

---

❖ 99. সংবিধান সভার মোট খরচ হয়েছিল কত?
Ⓐ ৫ কোটি টাকা Ⓑ ৬৪ লক্ষ টাকা Ⓒ ১ কোটি টাকা Ⓓ ১.৫ কোটি টাকা
✔ উত্তর: Ⓑ ৬৪ লক্ষ টাকা।
📘 ব্যাখ্যা: সংবিধান প্রণয়নে ৬৪ লক্ষ টাকা ব্যয় হয়েছিল।

---

❖ 100. ভারতের সংবিধান গৃহীত হয় কবে?
Ⓐ ১৫ আগস্ট, ১৯৪৭ Ⓑ ২৬ জানুয়ারি, ১৯৫০ Ⓒ ২৬ নভেম্বর, ১৯৪৯ Ⓓ ৯ ডিসেম্বর, ১৯৪৬
✔ উত্তর: Ⓒ ২৬ নভেম্বর, ১৯৪৯।
📘 ব্যাখ্যা: এই দিনে সংবিধান সভা ভারতের সংবিধান গৃহীত করে।

---

❖ 101. ভারতের সংবিধান কার্যকর হয় কবে?
Ⓐ ২৬ নভেম্বর, ১৯৪৯ Ⓑ ২৬ জানুয়ারি, ১৯৫০ Ⓒ ১৫ আগস্ট, ১৯৪৭ Ⓓ ২ জানুয়ারি, ১৯৫০
✔ উত্তর: Ⓑ ২৬ জানুয়ারি, ১৯৫০।
📘 ব্যাখ্যা: পূর্ণ স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবে ২৬ জানুয়ারি দিনটিকে বেছে নেওয়া হয়।

---

❖ 102. কেন ২৬ জানুয়ারি, ১৯৫০ তারিখে সংবিধান কার্যকর করা হয়েছিল?
Ⓐ কংগ্রেসের জন্মদিন Ⓑ পূর্ণ স্বাধীনতা দিবসের স্মৃতি Ⓒ জওহরলাল নেহরুর জন্মদিন Ⓓ গান্ধীজির মৃত্যুবার্ষিকী
✔ উত্তর: Ⓑ পূর্ণ স্বাধীনতা দিবসের স্মৃতি।
📘 ব্যাখ্যা: ২৬ জানুয়ারি, ১৯৩০ সালে কংগ্রেস পূর্ণ স্বাধীনতা দিবস পালন করেছিল, তাই তারিখটি বেছে নেওয়া হয়।

---

❖ 103. সংবিধান সভার উদ্দেশ্য কী ছিল?
Ⓐ কেবল স্বাধীনতা সংগ্রাম চালানো Ⓑ সংবিধান রচনা করা Ⓒ ব্রিটিশ শাসন চালানো Ⓓ রাজ্য বিভাজন করা
✔ উত্তর: Ⓑ সংবিধান রচনা করা।
📘 ব্যাখ্যা: সংবিধান সভার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল ভারতের একটি স্বাধীন সংবিধান তৈরি করা।

---

❖ 104. ভারতের সংবিধান কতটি ভাষায় স্বাক্ষরিত হয়েছিল?
Ⓐ ১৪ Ⓑ ২২ Ⓒ ১৮ Ⓓ ২
✔ উত্তর: Ⓓ ২।
📘 ব্যাখ্যা: সংবিধান ইংরেজি ও হিন্দি ভাষায় স্বাক্ষরিত হয়েছিল।

---

❖ 105. ভারতের সংবিধানের মূল কপি কোথায় সংরক্ষিত আছে?
Ⓐ রাষ্ট্রপতি ভবন Ⓑ সংসদ ভবন Ⓒ ভারতের জাতীয় আর্কাইভ Ⓓ ভারতের সংসদ গ্রন্থাগার
✔ উত্তর: Ⓑ সংসদ ভবন।
📘 ব্যাখ্যা: সংবিধানের মূল কপি সংসদ ভবনের গ্রন্থাগারে বিশেষ হিলিয়াম কন্টেইনারে সংরক্ষিত আছে।

---

❖ 106. ভারতের সংবিধান রচনায় কোন দেশের সংবিধানের প্রভাব সবচেয়ে বেশি ছিল?
Ⓐ ব্রিটেন Ⓑ আমেরিকা Ⓒ আয়ারল্যান্ড Ⓓ কানাডা
✔ উত্তর: Ⓐ ব্রিটেন।
📘 ব্যাখ্যা: সংসদীয় শাসন ব্যবস্থা, আইন প্রণয়ন পদ্ধতি প্রভৃতি ব্রিটিশ মডেল থেকে নেওয়া হয়েছে।

---

❖ 107. ভারতের সংবিধান সভার নারী সদস্য কতজন ছিলেন?
Ⓐ ১০ Ⓑ ১৫ Ⓒ ১২ Ⓓ ২০
✔ উত্তর: Ⓒ ১২।
📘 ব্যাখ্যা: সংবিধান সভায় মোট ১২ জন নারী সদস্য ছিলেন।

---

❖ 108. সংবিধান সভার প্রথম মহিলা সদস্য কে ছিলেন?
Ⓐ সরোজিনী নাইডু Ⓑ অ্যানি বেসান্ত Ⓒ হংসা মেহতা Ⓓ সরোজিনী মহিষি
✔ উত্তর: Ⓒ হংসা মেহতা।
📘 ব্যাখ্যা: হংসা মেহতা ছিলেন সংবিধান সভার অন্যতম প্রভাবশালী মহিলা সদস্য।

---

❖ 109. সংবিধান সভায় মোট কয়টি কমিটি গঠন করা হয়েছিল?
Ⓐ ১৩ Ⓑ ১৭ Ⓒ ২২ Ⓓ ২৫
✔ উত্তর: Ⓑ ১৭।
📘 ব্যাখ্যা: সংবিধান সভার কাজ পরিচালনার জন্য মোট ১৭টি কমিটি গঠন করা হয়েছিল।

---

❖ 110. সংবিধান সভায় ‘উদ্দেশ্য প্রস্তাব’ কে উপস্থাপন করেছিলেন?
Ⓐ ড. রাজেন্দ্র প্রসাদ Ⓑ জওহরলাল নেহরু Ⓒ বি. আর. আম্বেদকর Ⓓ বি. এন. রাও
✔ উত্তর: Ⓑ জওহরলাল নেহরু।
📘 ব্যাখ্যা: ১৩ ডিসেম্বর, ১৯৪৬ সালে নেহরু ‘উদ্দেশ্য প্রস্তাব’ উপস্থাপন করেন।

---

❖ 111. সংবিধানের প্রস্তাবনা কোন প্রস্তাব থেকে গৃহীত হয়েছিল?
Ⓐ লক্ষ্য প্রস্তাব Ⓑ উদ্দেশ্য প্রস্তাব Ⓒ স্বাধীনতা প্রস্তাব Ⓓ গণতন্ত্র প্রস্তাব
✔ উত্তর: Ⓑ উদ্দেশ্য প্রস্তাব।
📘 ব্যাখ্যা: নেহরুর উপস্থাপিত উদ্দেশ্য প্রস্তাব থেকেই সংবিধানের প্রস্তাবনা তৈরি হয়।

---

❖ 112. সংবিধান সভায় উদ্দেশ্য প্রস্তাব কবে গৃহীত হয়?
Ⓐ ২২ জানুয়ারি, ১৯৪৭ Ⓑ ২৬ জানুয়ারি, ১৯৫০ Ⓒ ১৫ আগস্ট, ১৯৪৭ Ⓓ ২৬ নভেম্বর, ১৯৪৯
✔ উত্তর: Ⓐ ২২ জানুয়ারি, ১৯৪৭।
📘 ব্যাখ্যা: এই তারিখে সংবিধান সভা উদ্দেশ্য প্রস্তাব গৃহীত করে।

---

❖ 113. উদ্দেশ্য প্রস্তাবের আধুনিক রূপ কী?
Ⓐ সংবিধানের সপ্তম তফসিল Ⓑ সংবিধানের মৌলিক অধিকার Ⓒ সংবিধানের প্রস্তাবনা Ⓓ সংবিধানের মৌলিক কর্তব্য
✔ উত্তর: Ⓒ সংবিধানের প্রস্তাবনা।
📘 ব্যাখ্যা: উদ্দেশ্য প্রস্তাবই পরবর্তীতে সংবিধানের প্রস্তাবনা রূপে গৃহীত হয়।

---

❖ 114. সংবিধান সভার প্রথম বৈঠক কোথায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল?
Ⓐ রাষ্ট্রপতি ভবন Ⓑ সংসদ ভবন (ডোমিনিয়ন হল) Ⓒ লন্ডন Ⓓ কলকাতা
✔ উত্তর: Ⓑ সংসদ ভবন (ডোমিনিয়ন হল)।
📘 ব্যাখ্যা: ৯ ডিসেম্বর, ১৯৪৬-এ সংসদ ভবনের ডোমিনিয়ন হলে প্রথম বৈঠক হয়।

---

❖ 115. সংবিধান সভায় কে ছিলেন খসড়া কমিটির একমাত্র মহিলা সদস্য?
Ⓐ সরোজিনী নাইডু Ⓑ হংসা মেহতা Ⓒ দুর্গাবাই দেশমুখ Ⓓ সরোজিনী মহিষি
✔ উত্তর: Ⓒ দুর্গাবাই দেশমুখ।
📘 ব্যাখ্যা: দুর্গাবাই দেশমুখ খসড়া কমিটির একমাত্র মহিলা সদস্য ছিলেন।

---

❖ 116. সংবিধান সভায় সর্বাধিক সংখ্যক প্রতিনিধি কোন প্রদেশ থেকে এসেছিল?
Ⓐ বাংলা Ⓑ মাদ্রাজ Ⓒ উত্তর প্রদেশ Ⓓ বোম্বে
✔ উত্তর: Ⓒ উত্তর প্রদেশ।
📘 ব্যাখ্যা: উত্তর প্রদেশ থেকে সর্বাধিক প্রতিনিধি নির্বাচিত হয়েছিলেন।

---

❖ 117. ভারতের সংবিধান প্রণয়নে কে ছিলেন ‘Architect of the Constitution’?
Ⓐ জওহরলাল নেহরু Ⓑ ড. রাজেন্দ্র প্রসাদ Ⓒ বি. আর. আম্বেদকর Ⓓ বি. এন. রাও
✔ উত্তর: Ⓒ বি. আর. আম্বেদকর।
📘 ব্যাখ্যা: খসড়া কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে তাঁকে ভারতের সংবিধানের স্থপতি বলা হয়।

---

❖ 118. সংবিধান সভায় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব কীভাবে নিশ্চিত করা হয়েছিল?
Ⓐ সরাসরি নির্বাচনের মাধ্যমে Ⓑ পৃথক নির্বাচনী কলেজের মাধ্যমে Ⓒ গভর্নর মনোনয়ন করে Ⓓ বিশেষ কোটা দিয়ে
✔ উত্তর: Ⓑ পৃথক নির্বাচনী কলেজের মাধ্যমে।
📘 ব্যাখ্যা: সংখ্যালঘুদের জন্য পৃথক নির্বাচনী কলেজ গঠনের বিধান রাখা হয়েছিল।

---

❖ 119. সংবিধান সভায় দেশীয় রাজ্যের প্রতিনিধিদের কিভাবে মনোনীত করা হয়েছিল?
Ⓐ ব্রিটিশ সরকার মনোনীত করে Ⓑ দেশীয় রাজাদের মাধ্যমে Ⓒ কংগ্রেস মনোনীত করে Ⓓ জনগণ সরাসরি নির্বাচিত করে
✔ উত্তর: Ⓑ দেশীয় রাজাদের মাধ্যমে।
📘 ব্যাখ্যা: দেশীয় রাজ্যের প্রতিনিধিদের মনোনয়ন করেছিল তাদের নিজস্ব রাজ্য সরকার।

---

❖ 120. সংবিধান সভার খসড়া কমিটিতে মোট কয়জন সদস্য ছিলেন?
Ⓐ ৫ Ⓑ ৬ Ⓒ ৭ Ⓓ ৮
✔ উত্তর: Ⓒ ৭।
📘 ব্যাখ্যা: খসড়া কমিটিতে মোট ৭ জন সদস্য ছিলেন, চেয়ারম্যান ছিলেন ড. বি. আর. আম্বেদকর।

---

<<<<<<<<<<<<<<<<🌹সমাপ্ত🌹>>>>>>>>>>> 

👉For pdf whatsapp-8250978714