🌹চাকরির প্রস্তুতি::ভারতের ইতিহাস::সিন্ধু সভ্যতা:: বিস্তারিত আলোচনা।🌹


 

📘 অধ্যায়–সিন্ধু সভ্যতা

[FOR WBCS, UPPER PRIMARY TET, PSC, SSC, RRB, GROUP-C, GROUP-D ETC]


🔹 অপর নাম

  • হরপ্পা সভ্যতা (Harappan Civilization)

  • Indus Valley Civilization (সিন্ধু নদী উপত্যকা সভ্যতা)

  • Bronze Age Civilization (ব্রোঞ্জ যুগীয় সভ্যতা)

  • Proto–historic Civilization (লিখিত ইতিহাস-পূর্ব সভ্যতা, কারণ লিপি আছে কিন্তু পাঠোদ্ধার অসম্পূর্ণ)

  • Urban Civilization (প্রথম নগরসভ্যতা)


🔹 আবিষ্কার ও প্রত্নতত্ত্ব

  • ১৮২৬ খ্রিঃ চার্লস ম্যাসন প্রথম হরপ্পার ধ্বংসাবশেষ দেখতে পান।

  • ১৮৫৩ খ্রিঃ আলেকজান্ডার কানিংহাম প্রত্নস্থল সম্বন্ধে রিপোর্ট দেন।

  • ১৯২১ খ্রিঃ দয়ারাম সাহনী হরপ্পা খনন করেন।

  • ১৯২২ খ্রিঃ রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় মহেঞ্জোদাড়ো আবিষ্কার করেন।

  • ১৯২৪ খ্রিঃ জন মার্শাল আনুষ্ঠানিকভাবে সভ্যতার ঘোষণা দেন।

  • ১৯৪৪-এ মর্টিমার হুইলার নগর প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে নতুন ব্যাখ্যা দেন।

  • পরবর্তী সময়ে এস. আর. রাও, ভি. এস. আগরওয়াল, বি. বি. লাল প্রমুখ বহু নিদর্শন খুঁজে পান।


🔹 সময়কাল ও পর্যায়

  • প্রারম্ভিক হরপ্পা যুগ: (খ্রিঃপূঃ ৩২৫০–২৭০০) → গ্রাম থেকে শহরে উত্তরণ।

  • প্রধান হরপ্পা যুগ: (খ্রিঃপূঃ ২৭০০–১৯০০) → সর্বোচ্চ উৎকর্ষ।

  • পরবর্তী হরপ্পা যুগ: (খ্রিঃপূঃ ১৯০০–১৫০০) → অবক্ষয়, গ্রামীণীকরণ।


🔹 ভৌগোলিক বিস্তার

  • আয়তন: প্রায় ১৬ লক্ষ বর্গকিমি

  • উত্তর সীমা: মাণ্ডা (জম্মু ও কাশ্মীর)

  • দক্ষিণ সীমা: দাইমাবাদ (মহারাষ্ট্র)

  • পশ্চিম সীমা: সুতকাগেন্ডোর (বেলুচিস্তান, ইরান সীমান্ত)

  • পূর্ব সীমা: আলমগিরপুর (উত্তরপ্রদেশ)

  • প্রধান কেন্দ্র: হরপ্পা, মহেঞ্জোদাড়ো, কালিবঙ্গান, লোথাল, রূপার, কোটদিজি, দাইমাবাদ, চান্দ্রহুড্ডো, বানাওলি ইত্যাদি।


🔹 নগর পরিকল্পনা

  • Grid Pattern: সোজা রাস্তা, সমকোণে ছেদ।

  • শহর বিভাজন: দুর্গ (Citadel) ও নিচু শহর (Lower Town)।

  • ইট: পোড়া ইট, আকারে ১:২:৪ অনুপাতে।

  • নিকাশী ব্যবস্থা: প্রতিটি বাড়ি থেকে নালা মূল ড্রেনে যুক্ত।

  • গ্রেট বাথ (মহেঞ্জোদাড়ো): গণস্নান বা ধর্মীয় আচার কেন্দ্র।

  • শস্যাগার: খাদ্য মজুত কেন্দ্র—হরপ্পা, মহেঞ্জোদাড়ো, লোথাল।

  • ডকইয়ার্ড (লোথাল): বিশ্বের প্রাচীনতম বন্দর।

  • বাড়িঘর: একতলা বা দোতলা, ইটের তৈরি, কক্ষ ও উঠোনসহ।



🏛️ নগর পরিকল্পনা – সিন্ধু সভ্যতা

[FOR WBCS, UPPER PRIMARY TET, PSC, SSC, RRB, GROUP-C, GROUP-D ETC]

সিন্ধু সভ্যতার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য ছিল এর সুশৃঙ্খল নগর পরিকল্পনা। আধুনিক নগর গঠনের বহু উপাদান এই সভ্যতার মধ্যে প্রথম দেখা গিয়েছিল। প্রত্নতত্ত্ববিদেরা একে প্রাচীন বিশ্বের সর্বোত্তম নগর পরিকল্পনার উদাহরণ বলে মনে করেন।


১. নগরের গঠন ও বিন্যাস

  • প্রতিটি নগরকে মূলত দু’ভাগে বিভক্ত করা হয়েছিল—

    • দুর্গ বা সিটাডেল → উচ্চভূমিতে, শাসক ও অভিজাত শ্রেণীর বাসস্থান, প্রশাসনিক কেন্দ্র।

    • অধঃনগর বা লোয়ার টাউন → সাধারণ মানুষের বসতি, বাজার, কর্মশালা।

  • নগরগুলি সাধারণত আয়তকার বা বর্গাকার পরিকল্পনায় গঠিত হত।

  • নগরের চারপাশে মজবুত ইটের প্রাচীর ছিল প্রতিরক্ষা ও সুরক্ষার জন্য।


২. রাস্তা ও গলি

  • রাস্তার পরিকল্পনা ছিল গ্রিড সিস্টেমে (চৌকো বা সোজাসুজি কাটাকাটি করে)

  • প্রধান রাস্তার প্রস্থ প্রায় ৩০ ফুট, গলির প্রস্থ ৪–৭ ফুট পর্যন্ত হত।

  • রাস্তা সোজাসুজি পরস্পরকে সমকোণে ছেদ করত, যা আধুনিক নগর পরিকল্পনার মতো।

  • রাস্তার দু’পাশে পাকা নর্দমা ব্যবস্থা ছিল।


৩. নর্দমা ও পয়ঃপ্রণালী ব্যবস্থা

  • প্রতিটি বাড়ির সঙ্গে নর্দমা সংযুক্ত ছিল।

  • নর্দমা ছিল পাকা ইটের তৈরি এবং স্ল্যাব দিয়ে ঢাকা।

  • প্রতিটি নর্দমার নির্দিষ্ট ঢাল ছিল যাতে জল সহজে বয়ে যায়।

  • কিছু নর্দমায় সেপটিক ট্যাঙ্কের মতো বসানো হতো যাতে ময়লা জমে থাকে।

  • এত উন্নত নিকাশি ব্যবস্থা বিশ্বের অন্য কোন প্রাচীন সভ্যতায় দেখা যায়নি।


৪. গৃহনির্মাণ ব্যবস্থা

  • ঘরবাড়ি নির্মাণে ব্যবহৃত হত পোড়া ইট (যার অনুপাত ছিল ১:২:৪)

  • বাড়িগুলি একতলা বা দোতলা হত।

  • প্রতিটি বাড়ির মধ্যে কক্ষ, রান্নাঘর, স্নানঘর ও কূপ থাকত।

  • বাড়িগুলি সাধারণত রাস্তার দিকে না গিয়ে আঙ্গিনার দিকে খোলা থাকত, যা গোপনীয়তা রক্ষা করত।

  • প্রতিটি বাড়ির ছাদ সমতল ছিল।


৫. গণ-স্নানাগার (Great Bath)

  • মহেঞ্জোদাড়োতে আবিষ্কৃত গ্রেট বাথ ছিল এক ধরনের গণস্নানাগার।

  • এর দৈর্ঘ্য প্রায় ৩৯ ফুট, প্রস্থ ২৩ ফুট ও গভীরতা ৮ ফুট।

  • চারপাশে পোড়া ইটের সিঁড়ি ও আসন ছিল।

  • পাকা নর্দমা দ্বারা জল আসা–যাওয়ার ব্যবস্থা ছিল।

  • এটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান বা সামাজিক অনুষ্ঠানের জন্য ব্যবহৃত হত বলে ধারণা।


৬. গুদামঘর ও জনসাধারণের স্থাপনা

  • মহেঞ্জোদাড়ো ও হরপ্পায় বৃহৎ গুদামঘর (Granary) পাওয়া গেছে।

  • এগুলি খাদ্যশস্য ও দ্রব্য সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত হত।

  • কিছু স্থানে সভাকক্ষ ও প্রহরী টাওয়ারও পাওয়া গেছে।


৭. জলব্যবস্থা

  • প্রায় প্রতিটি বাড়ির মধ্যে কূপ ছিল।

  • রাস্তায়ও বহু পাবলিক কূপ পাওয়া গেছে।

  • ধোলাভিরায় বিশাল জলাধার ও চ্যানেল পাওয়া গেছে, যা জলসংরক্ষণের উন্নত ব্যবস্থা নির্দেশ করে।


৮. বিশেষ বৈশিষ্ট্য

  • সব নগরেই একই ধরনের পরিকল্পনা ও ইটের মাপ ব্যবহার করা হত।

  • ইটের অনুপাত (১:২:৪) প্রতিটি স্থানে একরকম ছিল।

  • নগরের প্রতিটি অংশে সমান মান বজায় রাখা হত।

  • সুরক্ষা, স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক জীবনের কথা ভেবে পরিকল্পনা করা হয়েছিল।


✅ উপসংহার:
সিন্ধু সভ্যতার নগর পরিকল্পনা আজও প্রত্নতত্ত্ববিদদের বিস্মিত করে। সুশৃঙ্খল রাস্তা, নর্দমা, স্নানাগার, গুদামঘর, গৃহনির্মাণ—সব মিলিয়ে এটি প্রমাণ করে যে প্রায় ৪,৫০০ বছর আগেই এই সভ্যতা আধুনিক নগর সংস্কৃতির ভিত্তি স্থাপন করেছিল।



🔹 অর্থনীতি ও কৃষি

  • প্রধান ফসল: গম, যব, বাজরা, তিল, খেসারি, তুলা।

  • তুলার ব্যবহার প্রথম সিন্ধু সভ্যতায় শুরু। গ্রিকরা একে বলত "SINDON"

  • পশুপালন: গরু, ভেড়া, মহিষ, উট, হাতি, কুকুর।

  • বাণিজ্য: অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক (মেসোপটেমিয়া, মিশর, ইরান)।

  • সীলমোহর: সাধারণত চৌকো আকারের, প্রাণীর ছবি খোদাই—যেমন একশৃঙ্গ গণ্ডার।

  • ওজন ও পরিমাপ: ঘনকাকার পাথরের ওজন (একক: ১৬)।


🔹 শিল্প ও কারুশিল্প

  • ধাতু ব্যবহার: ব্রোঞ্জ, তামা, সোনা, রূপা, সীসা। (লোহার ব্যবহার নেই)।

  • বিখ্যাত নিদর্শন:

    • মহেঞ্জোদাড়োর নৃত্যরত কন্যার ব্রোঞ্জ মূর্তি

    • প্রিস্ট কিং মূর্তি (মহেঞ্জোদাড়ো)।

    • হাতির দাঁত, পুঁতি, খেলনা, কাঁচের দ্রব্য।

  • মৃৎশিল্প: কালো ও লাল রঙের নকশা করা পাত্র।


🔹 ধর্ম ও সংস্কৃতি

  • মাতৃদেবী পূজা: উর্বরতার প্রতীক।

  • পশুপতি মহাদেব: তিনমুখী, শিঙধারী, পশু দ্বারা পরিবেষ্টিত।

  • প্রকৃতি পূজা: গাছ (পিপল, অশ্বত্থ), প্রাণী (ষাঁড়, গণ্ডার)।

  • অতীন্দ্রিয় বিশ্বাস: তাবিজ ও যাদু।

  • পরকাল বিশ্বাস: কবরের মধ্যে মৃতদেহ, সাথে খাদ্য, অলঙ্কার।

  • সংস্কৃতি: নৃত্য, সঙ্গীত, ক্রীড়া, প্রসাধনী ব্যবহার।


🔹 প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানসমূহ ও বৈশিষ্ট্য

  • হরপ্পা: শস্যাগার, কঙ্কালাবশেষ, সীলমোহর।

  • মহেঞ্জোদাড়ো: গ্রেট বাথ, নৃত্যরত কন্যা, প্রিস্ট কিং।

  • কালিবঙ্গান: হালচাষের দাগ, অগ্নিকুণ্ড।

  • লোথাল: ডকইয়ার্ড, শস্যাগার, মণি–মুক্তোর কাজ।

  • চান্দ্রহুড্ডো: খেলনা, পাশা, ক্রীড়ার সরঞ্জাম।

  • দাইমাবাদ: ধাতব ভাস্কর্য (গরু, গাড়ি, হাতি, গণ্ডার)।

  • কোটদিজি: দুর্গ প্রাচীর, প্রতিরক্ষা।

  • বানাওলি: শস্যাগার, কৃষি নিদর্শন।



⭐ সিন্ধু সভ্যতার প্রধান প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানসমূহ

  • হরপ্পা → রাভি নদীর তীরে, বর্তমান পাকিস্তানের পাঞ্জাবে। আবিষ্কারক দয়ানন্দ সাহনী, 1921 খ্রিস্টাব্দে। বৈশিষ্ট্য: প্রথম আবিষ্কৃত স্থান, গম–ধানের ভাণ্ডার।

  • মহেঞ্জোদাড়ো → সিন্ধু নদীর তীরে, বর্তমান পাকিস্তানের সিন্ধ প্রদেশে। আবিষ্কারক রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, 1922 খ্রিস্টাব্দে। বৈশিষ্ট্য: গ্রেট বাথ, গ্রানারি, নৃত্যরত মেয়ের ব্রোঞ্জ মূর্তি।

  • চনহুদারো → সিন্ধু নদীর তীরে, পাকিস্তানের সিন্ধ প্রদেশে। আবিষ্কারক এন.জি. মাজুমদার, 1931 খ্রিস্টাব্দে। বৈশিষ্ট্য: পুঁতির কারখানা, খেলনার প্রাচুর্য।

  • লোথাল → ভোগাব নদীর তীরে (সবরমতীর শাখা), বর্তমান গুজরাটে। আবিষ্কারক এস.আর. রাও, 1954 খ্রিস্টাব্দে। বৈশিষ্ট্য: নৌবন্দর, গুদামঘর, সিলমোহর।

  • কালিবঙ্গান → ঘগ্গর নদীর তীরে, বর্তমান রাজস্থানে। আবিষ্কারক আচার্য, 1953 খ্রিস্টাব্দে। বৈশিষ্ট্য: অগ্নিকুণ্ড, লাঙ্গলের দাগ, কবরস্থান।

  • রোপড় → সতলজ নদীর তীরে, বর্তমান পাঞ্জাব (ভারত)। আবিষ্কারক দয়ানন্দ সাহনী, 1953 খ্রিস্টাব্দে। বৈশিষ্ট্য: বহুস্তরীয় নিদর্শন, সমাধিক্ষেত্র।

  • বানওয়ালি → ঘগ্গর নদীর তীরে, বর্তমান হরিয়ানায়। আবিষ্কারক আর.এস. বিশ্ত, 1974–77 খ্রিস্টাব্দে। বৈশিষ্ট্য: দুর্গ ও অধঃনগর, সিলমোহর।

  • ধোলাভিরা → মানসর ও মনহার নদীর মাঝে, কচ্ছ (গুজরাটে)। আবিষ্কারক জে.পি. জোশী, 1967–68 খ্রিস্টাব্দে। বৈশিষ্ট্য: উন্নত জলাধার ব্যবস্থা, অনন্য নগর পরিকল্পনা।

  • দাইমাবাদ → প্রভরা নদীর তীরে, বর্তমান মহারাষ্ট্রে। আবিষ্কারক বি.পি. সাঁদলেকর, 1958 খ্রিস্টাব্দে। বৈশিষ্ট্য: ব্রোঞ্জের রথ, গবাদি পশুর মূর্তি।

  • সূতকাগেন্ডোর → দাশক নদীর তীরে (মকরান উপকূল), পাকিস্তান–ইরান সীমান্তে। আবিষ্কারক স্টেইন, 1927 খ্রিস্টাব্দে। বৈশিষ্ট্য: বৈদেশিক বাণিজ্যের প্রমাণ।

  • আম্রি → সিন্ধু নদীর তীরে, পাকিস্তানের সিন্ধ প্রদেশে। আবিষ্কারক এন.জি. মাজুমদার, 1935 খ্রিস্টাব্দে। বৈশিষ্ট্য: প্রাক্‌–হরপ্পা স্তর।

  • আলমগিরপুর → হিন্দন নদীর তীরে, উত্তর প্রদেশে। আবিষ্কৃত হয় 1958 খ্রিস্টাব্দে। বৈশিষ্ট্য: সভ্যতার পূর্ব সীমান্ত, মৃৎপাত্র।

  • সুতকাকোহ → উপকূলীয় অঞ্চল, বেলুচিস্তান (পাকিস্তান)। আবিষ্কারক স্টেইন। বৈশিষ্ট্য: মেসোপটেমিয়ার সঙ্গে বাণিজ্যের প্রমাণ।

  • মান্দা → চেনাব নদীর তীরে, জম্মু ও কাশ্মীরে। আবিষ্কারক জে.পি. জোশী, 1973 খ্রিস্টাব্দে। বৈশিষ্ট্য: উত্তরতম হরপ্পা কেন্দ্র।

  • কোটদিজি → সিন্ধু নদীর তীরে, পাকিস্তানের সিন্ধ প্রদেশে। আবিষ্কারক ফজল আহমেদ, 1955 খ্রিস্টাব্দে। বৈশিষ্ট্য: প্রাক্‌–হরপ্পা দুর্গনগর।


🔹 পতনের কারণ

১. নদীর গতিপথ পরিবর্তন (সরাস্বতী নদী শুকিয়ে যাওয়া)।
২. বারংবার বন্যা।
৩. ভূমিকম্প ও প্রাকৃতিক বিপর্যয়।
৪. জলবায়ু পরিবর্তন ও খরা।
৫. কৃষি উৎপাদন হ্রাস।
৬. অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য সংকট।
৭. রাজনৈতিক অস্থিরতা।
৮. আর্যদের আগমন ও সংঘাত (Mortimer Wheeler-এর ধারণা)।
➡️ সম্ভবত একাধিক কারণে এই সভ্যতার পতন ঘটে।


<<<<<<<<<<<<<<<<🌹সমাপ্ত🌹>>>>>>>>>>> 

👉For pdf whatsapp-8250978714


Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.